যে টাকার জন্য মানুষ এত উৎসুক এক পলক দেথুন হয়তো দুধের স্বাধ ঘোলে মিটতে পারে ? আর জেনে রাখুন কাজে লাগতে পারে ।
9:59 AM
Anonymous
একটি দুই টাকার নোট এর বৈশিস্ট :
১. অর্থসচিব মোহাম্মদ তারেক স্বাক্ষরিত এ নোটের সাইজ ১০০ × ৬০ মিলিমিটার।
২. নোটটি সিনথেটিক ফাইবার মিশ্রিত অধিক টেকসই কাগজে মুদ্রিত।
৩.
কাগজে জলছাপ হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর
রহমানের প্রতিকৃতি; প্রতিকৃতির নিচে অতি উজ্বল ইলেক্ট্রোটাইপ জলছাপে 2 লেখা
আছে। বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতির বামপাশের উপরের দিকে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ
সরকারের উজ্বলতর ইলেক্ট্রোটাইপ জলছাপ রয়েছে।
৪. নোটে ২ মিলিমিটার
চওড়া এমবেডেড্ নিরাপত্তা সুতা ব্যবহার করা হয়েছে। সুতাটি কাগজের ভিতরে
অবস্থিত। আলোর বিপরীতে উভয় পিঠ হতে সুতাটি দেখা যাবে।
৫. নোটের
সামনের দিকে বাম পাশে লাইন প্যাটার্ন এর সাথে সরু রেখাটি অতি সুক্ষমভাবে
BANGLADESH BANK শব্দদ্বয় পুনঃ পুনঃ মুদ্রিত রয়েছে। যা শুধু আতশী কাঁচ
(Magnifying Glass) দ্বারা দেখা যাবে।
৬. নোটের সামনের দিকে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি এবং পটভূমি বা ব্যাকগ্রাউন্ডে জাতীয় স্মৃতি সৌধ হালকা রংয়ে মুদ্রিত রয়েছে।
৭. নোটের পিছনের দিকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের ছবি মুদ্রিত আছে।
একটি ৫ টাকার নোট এর বৈশিস্ট :
১. গভর্নর আতিউর রহমান স্বাক্ষরিত এ নোটের সাইজ ১১৭ × ৬০ মিলিমিটার।
২. নোটটি সিনথেটিক ফাইবার মিশ্রিত অধিক টেকসই কাগজে মুদ্রিত।
৩.
কাগজে জলছাপ হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর
রহমানের প্রতিকৃতি; প্রতিকৃতির নিচে অতি উজ্বল ইলেক্ট্রোটাইপ জলছাপে 5 লেখা
আছে। বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতির বামপাশে বাংলাদেশ ব্যাংকের মনোগ্রামের উজ্বলতর
ইলেক্ট্রোটাইপ জলছাপ রয়েছে।
৪. নোটে ২ মিলিমিটার চওড়া এমবেডেড্
নিরাপত্তা সুতা ব্যবহার করা হয়েছে। সুতাটি কাগজের ভিতরে অবস্থিত। আলোর
বিপরীতে উভয় পিঠ হতে সুতাটি দেখা যাবে।
৫. নোটের সামনের দিকে বাম
পাশে লাইন প্যাটার্ন এর সাথে সরু রেখাটি অতি সুক্ষমভাবে BANGLADESH BANK
শব্দদ্বয় পুনঃ পুনঃ মুদ্রিত রয়েছে। যা শুধু আঁতশী কাঁচ (Magnifying Glass)
দ্বারা দেখা যাবে।
৬. নোটের সামনের দিকে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি এবং পটভূমি বা ব্যাকগ্রাউন্ডে জাতীয় স্মৃতি সৌধ হালকা রংয়ে মুদ্রিত রয়েছে।
৭. নোটের পিছনের দিকে কুসুম্বা মসজিদ, নওগাঁ এর ছবি মুদ্রিত আছে।
একটি ১০০ টাকার নোট এর বৈশিস্ট :
১. গভর্নর আতিউর রহমান স্বাক্ষরিত এ নোটের সাইজ ১৪০ × ৬২ মিলিমিটার।
২. নোটটি সিনথেটিক ফাইবার মিশ্রিত অধিক টেকসই কাগজে মুদ্রিত।
৩.
কাগজে জলছাপ হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর
রহমানের প্রতিকৃতি; প্রতিকৃতির নিচে অতি উজ্বল ইলেক্ট্রোটাইপ জলছাপে ১০০
লেখা আছে।
৫. নোটের সামনের দিকে ইন্টাগিথও কালিতে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি মুদ্রিত।
৬. উপরের ডানদিকের কোণায় OVI কালিতে ‘100' লেখাটি সরাসরি তাকালে সোনালী এবং তির্জকভাবে তাকালে সবুজ রং দেখা যাবে।
৭. নোটের ডানদিকে আড়াআড়িভাবে ইন্টাগিথও কালিতে ৭টি লাইন আছে; হাতের স্পর্শে এগুলো সহজেই অনুভব করা যাবে।
৮.
নোটের বাম পাশে ৪ মিলিমিটার চওড়া নিরাপত্তা সুতা; যাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের
লগো ও ১০০ টাকা লেখা আছে; সরাসরি তাকালে ‘লগো' ও ‘১০০' লেখা সাদা দেখাবে;
কিন্তু পাশ থেকে দেখলে বা ৯০ ডিগ্রী-তে নোটটি ঘুরালে তা কালো দেখাবে।
৯. নোটের নিচের বর্ডারে সুপ্ত বা লুকানো অবস্থায় ‘১০০' মুদ্রিত আছে, নোটটি কৌণিকভাবে ধরলে লুকানো লেখাটি দেখা যাবে।
১০. নোটের ডানদিকে অন্ধদের জন্য ৩টি ছোট বিন্দু রয়েছে যা হাতের স্পর্শে উচু-নিচু অনুভূত হবে।
১১.
নিরাপত্তা সূতার বামপাশে খালি চোখে ১টি সরলরেখা দেখা যাবে, যেগুলোয়
‘BANGLADESH BANK 100 TAKA' কথাগুলো পুনঃ পুনঃ মুদ্রিত রয়েছে। লেখাগুলো অতি
ছোট আকারের হওয়ায় আঁতশী কাঁচ ব্যতীত খালি চোখে দেখা যাবে না।
১৩. নোটের পেছন দিকে ইন্টাগিথও কালিতে ঢাকার তারা মসজিদ মুদ্রিত আছে।
১৪.
নোটের উভয় পিঠের অধিকাংশ লেখা ও ডিজাইন (সামনে বর্ডার, বাংলা ১০০, ইংরেজী
100, মধ্যভাগের লেখা, পেছনে তারা মসজিদ ও বর্ডার) ইন্টাগিথও কালিতে মুদ্রিত
হওয়ায় হাতের আঙ্গুলের স্পর্শে সেগুলো অসমতল বা উঁচু-নিচু অনুভূত হবে।
একটি ৫০০ টাকার নোট এর বৈশিস্ট :
১. গভর্নর আতিউর রহমান স্বাক্ষরিত এ নোটের সাইজ ১৫২ × ৬৫ মিলিমিটার।
২. নোটটি সিনথেটিক ফাইবার মিশ্রিত অধিক টেকসই কাগজে মুদ্রিত।
৩.
কাগজে জলছাপ হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর
রহমানের প্রতিকৃতি; প্রতিকৃতির নিচে অতি উজ্বল ইলেক্ট্রোটাইপ জলছাপে ৫০০
লেখা আছে।
৫. নোটের সামনের দিকে ইন্টাগিথও কালিতে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি মুদ্রিত।
৬. উপরের ডানদিকের কোণায় OVI কালিতে ‘500' লেখাটি সরাসরি তাকালে সোনালী এবং তির্জকভাবে তাকালে সবুজ রং দেখা যাবে।
৭. নোটের ডানদিকে আড়াআড়িভাবে ইন্টাগিথও কালিতে ৭টি লাইন আছে; হাতের স্পর্শে এগুলো সহজেই অনুভব করা যাবে।
৮.
নোটের বাম পাশে ৪ মিলিমিটার চওড়া নিরাপত্তা সুতা; যাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের
লগো ও ৫০০ টাকা লেখা আছে; সরাসরি তাকালে ‘লগো' ও ‘৫০০' লেখা সাদা দেখাবে;
কিন্তু পাশ থেকে দেখলে বা ৯০ ডিগ্রী-তে নোটটি ঘুরালে তা কালো দেখাবে।
৯. নোটের নিচের বর্ডারে সুপ্ত বা লুকানো অবস্থায় ‘৫০০' মুদ্রিত আছে, নোটটি কৌণিকভাবে ধরলে লুকানো লেখাটি দেখা যাবে।
১০. নোটের ডানদিকে অন্ধদের জন্য ৪টি ছোট বিন্দু রয়েছে যা হাতের স্পর্শে উচু-নিচু অনুভূত হবে।
১১.
নিরাপত্তা সূতার বামপাশে খালি চোখে ১টি সরলরেখা দেখা যাবে, যেগুলোয়
‘BANGLADESH BANK 500 TAKA' কথাগুলো পুনঃ পুনঃ মুদ্রিত রয়েছে। লেখাগুলো অতি
ছোট আকারের হওয়ায় আঁতশী কাঁচ ব্যতীত খালি চোখে দেখা যাবে না।
১৩. নোটের পেছন দিকে ইন্টাগিথও কালিতে বাংলাদেশের কৃষি কাজের দৃশ্য মুদ্রিত আছে।
১৪.
নোটের উভয় পিঠের অধিকাংশ লেখা ও ডিজাইন (সামনে বর্ডার, বাংলা ৫০০, ইংরেজী
500, মধ্যভাগের লেখা, পেছনে কৃষি কাজের দৃশ্য ও বর্ডার) ইন্টাগিথও কালিতে
মুদ্রিত হওয়ায় হাতের আঙ্গুলের স্পর্শে সেগুলো অসমতল বা উঁচু-নিচু অনুভূত
হবে।
একটি ১০০০ টাকার নোট এর বৈশিস্ট :
১. গভর্নর আতিউর রহমান স্বাক্ষরিত এ নোটের সাইজ ১৬০ × ৭০ মিলিমিটার।
২. নোটটি সিনথেটিক ফাইবার মিশ্রিত অধিক টেকসই কাগজে মুদ্রিত।
৩.
কাগজে জলছাপ হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর
রহমানের প্রতিকৃতি; প্রতিকৃতির নিচে অতি উজ্বল ইলেক্ট্রোটাইপ জলছাপে 1000
লেখা আছে।
৫. নোটের সামনের দিকে ইন্টাগিথও কালিতে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি মুদ্রিত।
৬. উপরের ডানদিকের কোণায় OVI কালিতে ‘1000' লেখাটি সরাসরি তাকালে সোনালী এবং তির্জকভাবে তাকালে সবুজ রং দেখা যাবে।
৭. নোটের ডানদিকে আড়াআড়িভাবে ইন্টাগিথও কালিতে ৭টি লাইন আছে; হাতের স্পর্শে এগুলো সহজেই অনুভব করা যাবে।
৮. নোটের পিছনের দিকে ইন্টাগিথও কালিতে জাতীয় সংসদ ভবন মুদ্রিত।
৯.
নোটের বাম পাশে ৪ মিলিমিটার চওড়া নিরাপত্তা সুতা; যাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের
লগো ও ১০০০ টাকা লেখা আছে; সরাসরি তাকালে ‘লগো' ও ‘১০০০' লেখা সাদা দেখাবে;
কিন্তু পাশ থেকে দেখলে বা ৯০ ডিগ্রী-তে নোটটি ঘুরালে তা কালো দেখাবে।
১০. নোটের নিচের বর্ডারে সুপ্ত বা লুকানো অবস্থায় ‘১০০০' মুদ্রিত আছে, নোটটি কৌণিকভাবে ধরলে লুকানো লেখাটি দেখা যাবে।
১১. নোটের ডানদিকে অন্ধদের জন্য ৫টি ছোট বিন্দু রয়েছে যা হাতের স্পর্শে উচু-নিচু অনুভূত হবে।
১২.
নিরাপত্তা সূতার বামপাশে খালি চোখে পরপর ২টি সরলরেখা দেখা যাবে, যেগুলোর
একটি ‘1000 TAKA' এবং অন্যটি ‘BANGLADESH BANK' কথাগুলো পুনঃ পুনঃ মুদ্রিত
রয়েছে। লেখাগুলো অতি ছোট আকারের হওয়ায় আঁতশী কাঁচ ব্যতীত খালি চোখে দেখা
যাবে না।
১৪. নোটের পেছন দিকে ইরিডিসেন্ট ব্যান্ড বা স্ট্রাইপে BANGLADESH BANK লেখা আছে; নোটটি নাড়াচাড়া করলে এর রং পরিবর্তন হয়।
১৫.
নোটের উভয় পিঠের অধিকাংশ লেখা ও ডিজাইন (সামনে বর্ডার, বাংলা ১০০০, ইংরেজী
1000, মধ্যভাগের লেখা, পেছনে সংসদ ভবন ও বর্ডার) ইন্টাগিথও কালিতে মুদ্রিত
হওয়ায় হাতের আঙ্গুলের স্পর্শে সেগুলো অসমতল বা উঁচু-নিচু অনুভূত হবে।
0 comments:
Post a Comment